ফেসবুকে u এর হেব্বি ডিমান্ড! নানা ভাবে, নানা রঙ্গে, নানা ঢঙ্গে u এর ব্যাবহার হয়। দেখে কি বলবেন?

1.ur pic ta onek smart
2.u kmn acho?
3.u very chalak.
4.u k onek din dekhina.
5.u onek valo status dite paro.
6.u onek dustu !
7.u ki online e acho?
8.u fb te eto kom aso kno?
9.u 1ta stupid !
10.u etto kotha bolo kno !

Gp internet ব্যাবহারকারী এক প্রেমিক এর গল্প

Gp internet ব্যাবহারকারী এক প্রেমিক এর গল্প-

মেয়েঃ হাই জান... !
ছেলেঃ হ্যালো বেইবি ..... (sending fails)

... মেয়েঃ কি হল? তুমি কি আছ?
ছেলেঃ হ্যা... আছি আছি... (sending fails)

মেয়েঃ কি বেপার? তুমি আমাকে avoid করতেছ??
ছেলেঃ আরে না!! কি বল! আমি আছি তো... (Sending fails)

মেয়েঃ ওকে ফাইন! তুমি আর আমার সাথে কথা বলবা না
ছেলেঃ শালা.....* MASSAGE SENT SUCCESSFULLY!!*

জিপির বাচ্চা .....(sending fails)

জাহান্নামে গিয়া মর!......*MASSAGE SENT SUCCESSFULLY!!!* ...

আমি তোর বিয়ের পর তোর বউ রে লইয়া সিনেমা দেখতেযামু রাগ করবিনা তো দোস্ত???

১ম বন্ধুঃআমি তোর বিয়ের পর তোর বউ রে লইয়া সিনেমা দেখতেযামু রাগ করবিনা তো দোস্ত???










২য় বন্ধুঃ আমার বিয়া তোর বইন এর সাথে করাইয়া দে তাইলে আর রাগ করমুনা।

যত বেশি ঘষবেন, এটা ততই বাড়বে

ছোট্ট বাবুদের ক্লাসে ঢুকে মিস দেখলেন, বোর্ডে ক্ষুদে হরফে পুরুষদের বিশেষ প্রত্যঙ্গটির কথ্য নামটি লেখা।

ভীষণ চটে গিয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন তিনি, 'কে লিখেছে এটা?'

কেউ উত্তর দিলো না। মিস তড়িঘড়ি করে সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।

পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরেকটু বড় হরফে লেখা। আবারও ক্ষেপলেন মিস, 'কে লিখেছে এটা?'

কেউ উত্তর দিলো না। মিস আবার সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।

পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরো একটু বড় হরফে লেখা। মিস কিছু না বলে শুধু ডাস্টার ঘষে মুছে দিলেন লেখাটা।

তার পরদিন আবারও একই কান্ড, এবার গোটা বোর্ড জুড়ে শব্দটি লেখা। মিস বহুকষ্টে মেজাজ ঠিক রেখে ডাস্টার ঘষে লেখাটা মুছলেন।

তার পরদিন ক্লাসে এসে মিস দেখলেন, বোর্ডে লেখা: যত বেশি ঘষবেন, এটা ততই বাড়বে।

কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?

বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না।

রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।

ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন। "এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন, ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে।"

ডাক্তারের কথা কী আর ফেলা যায়? রিয়াদ সাহেব এক ষন্ডামতো ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলেন। ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোন ফল পাওয়া গেলো না। চটেমটে রিয়াদ সাহেব আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলেন।

ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায় দিলেন। "এক কাজ করুন। এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে যখন ঐসব করবে, আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন।"

মরিয়া রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তথাস্তু।

এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো। রিয়াদ সাহেবের বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলেন।

উল্লসিত রিয়াদ সাহেব ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললেন, "এবার বুঝেছো তো ছোকরা, কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?" 

'ওগো, থামো, আর না ...।'

এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।

ফরাসী বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'

ইতালীয় বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'

বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, 'তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক'বার আদরসোহাগ করেছো?

বাঙালি বললো, 'একবার।'

ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, 'তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?'

'ওগো, থামো, আর না ...।' 

রাতের বেলা

নতুন বিয়ে হওয়া বান্ধবীকে প্রশ্ন করল শায়লা- কী রে তোর বর কেমন?

: স্বামী আর পেঁচার মাঝে কোন প্রর্থক্য নেই |
: কেন, এমন কথা বলছিস কেন?
: বলছি কারন স্বামীরা তাদের বউদের সব ভালো জিনিস শুধৃ রাতের বেলাই খুজে পায় |

নকল বন্ধু<আসল বন্ধু


#নকল বন্ধু- কখনো আপনার কাছে খাইতে চাইবে না
#আসল বন্ধু-আপনার খাবার না থাকার কারন হবে :) :P

#নকল বন্ধু- কখনো আপনার কান্না দেখবেনা
#আসল বন্ধু-আপনার সাথে কাদবে

#নকল বন্ধু- আপনার কাছ থেকে কিছু নেবে আর ফিরিয়ে দিবে 8-|
#আসল বন্ধু-আপনার জিনিষ নিজের মনে করে রেখে দিবে যতক্ষণ পর্যন্ত তার মনে হবেনা যে এইটা আপনার

#নকল বন্ধু- আপনার সম্পর্কে খুব কম কিছু জানে :/
#আসল বন্ধু-আপনার সম্পর্কে বই লিখে ফেলতে পারবে

#নকল বন্ধু- আপনার ঘরে এসে নক করবে
#আসল বন্ধু-এমনিতে ঘরে ঢুকে যাবে আর বলবে চইলা আইছি দোস্ত

#নকল বন্ধুঃকিছু সময় এর জন্য
#আসল বন্ধুঃচির জীবনের জন্য

কনডম


স্ত্রীঃ বল তো, সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও ক্ষনস্থায়ী পোশাক কোনটি ?

স্বামীঃ কনডম !!

স্ত্রী জন্য পরীক্ষা

ডন ঘরে ঢুকতেই দেখলো তার স্ত্রী জিমির সাথে শুয়ে আছে |
সে জিমিকে বললো, বাস্টার্ড সাহস থাকে তো আয় দুটো পিস্তল নিয়ে ডুয়েল লড়ি |
যে জিতবে লিন্ডা তার হবে | বলে জিমিকে নিয়ে পাশের ঘরে চলে গেল |
পাশের ঘরে ডুয়েল যাবার সময় জিমি বললো,
ডন কেন মিছিমিছি আমাদের মাঝে একজন মরবো,
তারচেয়ে বরং দুজনেই মরার ভান করে শুয়ে থাকি,
লিন্ডা যাকে নিয়ে কাদঁবে, লিন্ডা তার হবে |
বলে দুজনে মটকা মেরে শুয়ে পরল এবং দুটি গুলির আওয়াজ করল |
ডনের স্ত্রী ঘরে ঢুকে দেখল দুজনেই মরে পড়ে আছে |
সে তখন খাটের তলা থেকে তার আরেক প্রেমিক মাইকেলকে ডেকে বললো মাইকেল চলো এসো,
এরা দুজনেই মরেছে, আর কোনো বাঁধা নেই |

ডিজিটাল বাংলা ছবি ।

একটি ডিজিটাল বাংলা ছবির শেষ দৃশ্যঃ

-তুই আমার মায়ের পেন ড্রাইভ ফরম্যাট করেছিস … ইয়া ভীশুম!!
-তুই আমার বোন কে মিস কল দিয়েছিস … ইয়ুয়া ধিসুম ( নাকের উপর ঘুসি) !!!
-তুই আমার আব্বার ল্যাপটপ নষ্ট করেছিস আআআ… ধাম ( আছাড় মারার শব্দ )
-তুই আমার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করেছিস (ধুম ধাম) ???
আজকে তোকে আমি ডিলিট করেই ফেলব..

< এই সময় এনটি ভাইরাস এর আগমন ঘটবে >

এসেই এনটিভাইরাস বাহিনী বলবে “থামুন আইন
নিজের হাতে তুলে নিবেন না জনাব…

দাঁত তুলতে কিসের ভয়!

তানভীরের খুব দাঁতে ব্যথা। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার বললেন, দাঁত তুলতে হবে। শুনে তো ভয়েই তানভীরের আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হওয়ার যোগাড়। ও আবার এইসব অপারেশন খুব ভয় পায়। সব শুনে ডাক্তার বললেন, তাহলে আপনি এই ওষুধটা খেয়ে নিন, দেখবেন দাঁত তুলতে একদম ব্যথা পাবেন না। আর সাহসও যাবে বেড়ে।

শুনে তানভীরও খুব করে ওষুধটা খেয়ে নিলো। এবার ডাক্তার জিজ্ঞেস করলো, কি, এখন সাহস পাচ্ছেন তো?
- পাচ্ছি না মানে! এবার দেখি, কার এমন বুকের পাটা যে আমার দাঁত তুলতে আসে!

বোতামটাও সেলাই করে দেবেন!

ডাক্তার অপারেশ থিয়েটারে ঢুকেছেন, ছুরি-কাঁচি নিয়ে প্রস্তুত। এখনই রোগীকে অ্যানাসথেসিয়া দিয়ে অজ্ঞান করে অপারেশন শুরু হবে। এমন অবস্থায় রোগী বলল, ডাক্তার সাহেব, আমার একটা কথা ছিল।

ডাক্তার বলল, বুঝেছি। অপারেশন করার সময় যাতে ব্যথা না দেই, সেজন্যেই তো। আপনি একদম চিন্তা করবেন না। আপনি টেরই পাবেন না কখন অপারেশন করলাম। একটু পরেই আপনি ঘুমিয়ে যাবেন, আর ঘুম থেকে উঠে দেখবেন, অপারেশন শেষ।

তখন রোগী বলে কি, আরে না না। সেটা তো জানিই। আসলে হয়েছে কি, সকালে হাসপাতালে আসার সময় হুড়োহুড়িতে আমার জামার একটা বোতাম ছিঁড়ে গেছে। তো, অপারেশন করার সময় যদি সেটাও সেলাই করে দিতেন, খুব ভালো হতো! 

আমি পেকে গেছি!

আলাল আর দুলাল দুই বন্ধু। একদিন ওরা ঠিক করলো, বনে ঘুরতে যাবে। তো দুজনে তো বনে গেলো ঘুরতে। সেখানে গিয়ে দেখে কি, একটা আম গাছ। আর তাতে পাকা পাকা সব আম ঝুলছে। দেখে তো আর ওরা লোভ সামলাতে পারলো না। আলাল তো তক্ষুণি প্যান্ট গুটিয়ে আম পাড়তে গাছে উঠে পড়লো। কিন্তু কপাল আরকি, হঠাৎ ও ডাল ভেঙে তাল হারিয়ে ধুপ করে নিচে পড়ে গেলো। আর কেমন দুষ্টু এই আলাল, পড়েই বলে কি, ‘আরে, আমি তো পেকে গেছি রে!’

বিল্ডিং যদি চুরি হয়!

দুই মাতাল এমন মদ খেয়েছে, ঠিকমতো হাঁটতেই পারছে না। তো এক বিল্ডিং দেখে এক মাতাল আরেক মাতালকে বলে কি, দেখ, কতো সুন্দর ওই বিল্ডিংটা! চল, ওটাকে ঠেলে আমাদের বাসায় নিয়ে যাই। তো দুই মাতাল মিলে সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো। একটু পরেই পরিশ্রমে ওদের শরীর থেকে দরদর করে ঘাম ঝরতে লাগলো। তখন ওরা ওদের জামা খুলে আবার সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো।

একটু পর এক চোর ব্যাপার-স্যাপার দেখে পিছন থেকে ওদের জামা নিয়ে চুপচাপ সরে পড়লো। একটু পর প্রথম মাতাল ওদের জামাগুলো নাই দেখে আরেক মাতালকে বললো-
: কিরে, আমাদের জামা গেলো কৈ?
: আরে, আমরা তো বিল্ডিংটাকে ঠেলতে ঠেলতে অনেক দূরে নিয়ে এসেছি না!
: তাহলে চল, জামাদু’টো নিয়ে আসি। নইলে আবার চোরে চুরি করে নেবে।
: কিন্তু বিল্ডিংটা যতো সুন্দর! চোর যদি বিল্ডিংটাই চুরি করে নিয়ে যায়?
: আচ্ছা, তাহলে এক কাজ করা যাক। বিল্ডিংটা নিয়েই চল!

এবার দুই মাতাল মিলে বিল্ডিংটাকে উল্টো দিকে ঠেলতে লাগলো!

আকবরের ফোন নাম্বার!

ইতিহাস ক্লাশে স্যার নিশিকে দাঁড় করালেন- ‘বলো তো, আকবর জন্মেছিলেন কবে?’
নিশি : স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!
স্যার : কে বলেছে বইয়ে নেই! এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে- ১৫৪২- ১৬০৫!
নিশি : ও! ওটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ! আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তোবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন!

সফটওয়্যারের নাম বলো তো!

কম্পিউটার ক্লাশ চলছে। স্যার সবাইকে একটা একটা করে সফটওয়্যারের নাম বলতে বলল।
সাজ্জাদ প্রথমে দাঁড়িয়ে বলল, ‘এমএস ওয়ার্ড’।
তাই দেখে শোয়েব বলল, ‘এমএস এক্সেল’।
ফারহান আবার এতো কিছু বুঝে না। সবাইকে এমএস দিয়ে নাম বলতে দেখে ও দাঁড়িয়ে বলল, ‘স্যার, এমএস ধোনি।’

সব কুমিরকে হাঙরে খেয়ে ফেলেছে!

মিস্টার হোয়াইট বলে এক বৃটিশ ঘুরতে এসেছে বাংলাদেশে। আসার আগে তো সে সুন্দরবনের অনেক সুনাম শুনেছে। আর তাই বাংলাদেশে এসেই সে চলে গেলো সুন্দরবন বেড়াতে। ওখানে গিয়ে এক ট্রলার জুটিয়ে মজাসে সুন্দরবনে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তো একবার তার নদীতে নামতে ইচ্ছে হলো। কিন্তু সে আবার কুমির ভীষণ ভয় পায়। নামার আগে মাঝিকে জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা, পানিতে যে নামবো, কুমির-টুমির নেই তো?
মাঝিও কি আর কম চালাক। ঘষঘষ করে গাল চুলকোতে চুলকোতে বলল, নাঃ, কুমির-টুমিরের ভয় আর নাই। আপনি নিশ্চিন্তে নামতে পারেন। কয়েক বছর ধরে এখানে হাঙরের যেই উৎপাত! সব কুমিরকে হাঙরে খেয়ে ফেলেছে! 

আলাদিনের প্রদীপ হারিয়েছে!

বাবু সজীবের কাছে গল্প করছিলো, ‘একবার হলো কি, আলাদিন ওর জাদুর প্রদীপটাই হারিয়ে ফেললো। এখন ও কি করবে বল তো?’
সজীবের তো মাথা চুলকোতে চুলকোতে চুল ওঠার উপক্রম। কিন্তু আলাদিন যে এখন কি করবে, কিচ্ছুই মাথায় আসছে না। শেষমেশ বাবুকে জিজ্ঞেস করলো, ‘আমি পারছি না। তুই-ই বল।’
বাবু হাত উল্টে বললো, ‘আরকি করবে! মোমবাতি দিয়ে কাজ চালিয়ে নেবে!’

ইংরেজি ও আরবি

ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবককে প্রশ্ন করা হলো, বল তো "ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল" এর ইংরেজি কি হবে?

: এটার ইংরেজি পারি না স্যার | আরবিটা পারি |
: আরবিটা পার � ঠিক আছে বল |
: ইন্নালিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন

বিয়ের আগে চুমু

স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো?
স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম | সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো |
স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে?
স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি |

ভালোবাসার পরীক্ষা

প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার সার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?

জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেনো পারবো না, একশবার পারবো | তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না |

চাঁদ ও সমস্যা

প্রশ্ন: চাঁদে একজন রাজাকার | এর মানে কী?
উত্তর: সমস্যা |

প্রশ্ন: চাঁদে দু’জন রাজাকার |এর মানে কী?
উত্তর: মহা সমস্যা |
প্রশ্ন: গোটা রাজাকার সমাজ চাঁদে | এর মানে কী?
উত্তর: পৃথিবীতে সমস্যার সমাধান!

ডাক্তারের ফি

১ম বন্ধু : ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলি?
২য় বন্ধু : গিয়েছিলাম।
১ম বন্ধু :তোর বুকে যা ছিলো খুঁজে পেয়েছেন?
২য় বন্ধু : প্রায় সবটাই।
১ম বন্ধু : মানে?
২য় বন্ধু : মানে আমার বুকপকেটে ছিল ১০১ টাকা। 

খালি ট্যাক্সি

কর্তা : যা তো ক্যাবলা, একটি খালি ট্যাক্সি নিয়ে আয় |
কিছুক্ষণ পর ক্যাবলা এসে বলল, স্যার,একটাও খালি ট্যাক্সি পেলাম না , ড্রাইভারের সিটে কেউ না কেউ বসে আছে |

আমার ডিম

ক্রেতা : এগুলো কার ডিম?
বিক্রেতা : আমার ডিম |
ক্রেতা : আমি মনে করেছিলাম মুরগির ডিম |

রাতের অন্ধকার

প্রথমজন : রাত্রে বেলা আমরা সুর্য দেখি না কেন?
দ্বিতীয়জন : দেখবি কীভাবে! রাত্রে যে রকম অন্ধকার থাকে, তাতে কি সুর্য দেখা যায়!

পয়সা থেকে টাকা

ছেলে : বাবা আমার ধারণা, কাল থেকে আমরা অনেক বড়লোক হয়ে যাব |
বাবা : কীভাবে?
ছেলে : আগামীকাল আমাদের অংকের স্যার, কীভাবে পয়সাকে টাকা বানাতে হয় তা শেখাবে |

গার্লস কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে দুই বন্ধু-

গার্লস কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে দুই বন্ধু-
১ম বন্ধুঃ মামা,মনে হয় মিল্ক ফ্যক্টরিতে বাম্পার ফলন হইছে।
২য় বন্ধুঃ হ মামা,ঠিক কইছস!
পাশ থেকে দুটো মেয়ে কথাটা শুনলো,শোনার পর ছেলে দুটোকে উদ্দেশ্য করে একজন আর একজনকে বললে-
"চলতো দেখি,কলা মনে হয় সব পচে গেছে!"

আমারে ছেড়ে দ্যান আমি ছাত্র

ছাত্র: স্যার আমারে ছেড়ে দ্যান আমি ছাত্র
পুলিশ: তুই কি লাইসেন্স ছাড়া মটরসাইকেল চালাস?

…ছাত্র: না স্যার!
পুলিশ: সুন্দরী মেয়ে দেখলেই খাতির জমানির চেষ্টা করস?
……
ছাত্র: না স্যার!

পুলিশ: ক্যাফেটেরিয়ায় বইসা ঘন্টার পর ঘন্টা আড্ডা মারস?

ছাত্র: না স্যার!

পুলিশ: ব্যাটা হাঁদারাম আমারে বোকা পাইছোস!! তাইলে তুই কিসের ছাত্র?

প্রেমিক প্রেমিকার ঝগড়া হওয়ার পর ছেলের দেয়া SMS

প্রেমিক প্রেমিকার ঝগড়া হওয়ার পর ছেলের দেয়া SMS__
১৫ মিনিট পরঃ স্যরি
৩০ মিনিট পরঃ প্লীজ, স্যরি
১ ঘণ্টা পরঃ জান খালি একবার কথা বল!!
১.৩০ মিনিট পরঃ প্লীজ এত রাগ করেনা জান!!!
২ ঘণ্টা পরঃ আমি সত্যি সরি জান আমার সাথে কথা না বললে মইরা জামু
২.৩ ঘণ্টা পরঃ যা ভাগ তর মত একশ মাইয়া আমার পিছে ঘুরে,মাথাই চইরা গেছে পুরা মর জাইয়া!!!

৩ ঘণ্টা পর মেয়েঃ মোবাইল এ ব্যালেন্স ছিলনা তাই রিপ্লাই দিতে পারি নাই!!
ছেলেঃ উপস!!! ঠিক আছে জান আই লাভ ইউ!!! :P

প্রতিদিন অন্তত একটি ভালো কাজ করবে।

মা: শোনো , প্রতিদিন অন্তত একটি ভালো কাজ করবে।

পরদিন রতন বলছে মাকে, ‘মা, জানো, আজ আমি একটা ভালো কাজ করেছি।’

মা: কী কাজ?

রতন: আমি আর আমার বন্ধু মিলে একজন বৃদ্ধাকে রাস্তা পার করে দিয়েছি।

মা: এ কাজ করতে আবার তোমার বন্ধুকে লাগে? তুমি একাই তো করতে পারতে।

রতন: কী করব, বৃদ্ধা কিছুতেই রাস্তা পার হতে চাইছিলেন না, ওনাকে জোর করে ধরে রাস্তা পার করাতে হলো।

অনেক মোটা একটা লোক সাইকেল চালাচ্ছিল... আর ফুর্তিতে গান গাচ্ছিলো..

অনেক মোটা একটা লোক সাইকেল চালাচ্ছিল... আর ফুর্তিতে গান গাচ্ছিলো..
"♫♫...দেখা হে পেহলি বার,সাজন কি আখোঁ মে পেয়ার...♫♫♫"

এক ছোট বাচ্চা দেখে হাসতে লাগলো। রেগে গিয়ে মোটা লোকটা বলল,"কি হয়েছে"

...বাচ্চা তখন বলল, "দেখা হে পেহলি বার, সাইকেল মে হাতি সওয়ার"

পাপ্পু স্কুল এ দেরি করে আসার পর

পাপ্পু স্কুল এ দেরি করে আসার পর
শিক্ষকঃ কিরে পাপ্পু সবাই একসাথে ক্লাস এ আসল আর তুই দেরি করে আসলি ব্যাপার কি??!!!




পাপ্পুঃ গরু ছাগল সব সময় একসাথে পাল ধরেই চলে কিন্তু সিংহ সব সময় একাই চলে!!!!

প্রেমিকা+প্রেমিকার কথোপকথন

প্রেমিকা :- যদি আমাদের বিয়ে হয় তাহলে তুমি সিগারেট ছেড়ে দিবে ?
প্রেমিক :- ওকে

প্রেমিকা :- ড্রিংকস করাও না..
প্রেমিক :- ওকে

প্রেমিকা :- নাইট ক্লাবেও যেতে পারবে না
প্রেমিক :- ওকে

প্রেমিকা :- আর কি বাকী আছে যা তুমি ছেড়ে দিবে
''
''
''
''
''
''
প্রেমিক :- তোমাকে!

এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে ইচ্ছা মতো খাইলেন ..তারপর...

এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে ইচ্ছা মতো খাইলেন। খাওয়া শেষে ম্যানেজারকে ডেকে বললেন।

ভদ্রলোকঃ আপনার কি মনে আছে ঠিক বছর খানেক আগে, আমি আপনার হোটেলে খানা খেয়ে দেখি পকেটে টাকা ছিলো না। আপনি আমাকে একটা লাথি মেরে বের করে দিয়েছিলেন?

ম্যানেজারঃ জি স্যার সেদিনের ঘটনার জন্য আসলে আমি সত্যি লজ্জিত। এটা বলে আর লজ্জা দিবেন না, আগামীতে এমন আর হবে না।
ভদ্রঃ না না টিক আছে আমি কিছু মনে করিনি।
আসলে আজকেও আপনাকে আগের বারের মত একটু কষ্ট করতে হবে....... .!!

ঃপি ঃপি

মেয়েদের দৃষ্টি যখন যেমন ...

মেয়েদের দৃষ্টি যখন যেমন :

১ম বর্ষ : সিনিয়র ভাইদের প্রতি ।

২য় বর্ষ : জুনিয়র টিচারদের প্রতি ।

৩য় বর্ষ : সব বিফল হয়ে তখন ক্লাসমেটদের প্রতি ।

৪র্থ বর্ষ : যখন কেউ দাম দেয় না তখন বাবা মা যা দেয় তাই ।

{ যারা একমত ধুমাইয়া মন্তব্য করেন তো দেখি }

এক মহিলা বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন কথা শুনে মেজাজ খারাপ হয়ে গেছে,

এক মহিলা বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন কথা শুনে মেজাজ খারাপ হয়ে গেছে,
আচ্ছা কথাগুলা শুনি।

ফল বিক্রেতাঃ কলার সাইজ তো দেখেন!! দেখলেই দিল খোশ!!

পেট্রোল ওয়ালাঃ আর কত ঢালবো??

ধোপাঃ কাপড় বাইর কইরা রাখেন আমি আইতাছি!!

ফটোকপি এর লোকঃ সামনে পিছে দুই দিকেই করমু না খালি একদিকে!!!

>>জোকস বুঝলে মন্তব্য দিবেন মন্তব্য না দিলে উৎসাহ পাওয়া যাবেনা ।<<

একদিন এক বাউল গেলেন সদাই-পাতি কিনতে। কিছু সদাই কেনার জন্য মুদি দোকানে দাঁড়ালেন।

একদিন এক বাউল গেলেন সদাই-পাতি কিনতে। কিছু সদাই কেনার জন্য মুদি দোকানে দাঁড়ালেন।

দোকানদারঃ আসুন বাবাজি, কি দরকার আপনার?
বাউলঃ বাবা, আপনার দোকানে ভালো মানের চাউল হবে?
দোকানদারঃ জী হবে, এই দেখুন ৪০ টাকা কেজি।
বাউলঃ আচ্ছা বাবা এই চাউল তাহলে আমার ১০ কেজি দিন। আপনার কাছে দেশি মশুরের ডাউল হবে?
দোকানদারঃ হ্যাঁ বাবা ১০০% দেশি ডাউল, মাত্র ৯৫ টাকা।
বাউলঃ আচ্ছা বাবা তাহলে আমাকে ১ কেজি ডাউল দিন।
সদাই নেয়ার পর ঐ বাউল সম্পুর্ন টাকা পরিশোধ করলেন। এরপর দোকানদার একটু সংকোচ করে বাউলকে বললেনঃ-
দোকানদারঃ বাবাজি অনেক লোককে দেখি সাধু বা সুন্দর ভাষায় কথা বলেন, কিন্তু আপনার ভাষাটা একটু বেশি সাধু। যেমন আপনি চাল-কে চাউল, ডাল-কে ডাউল বলেন এই আর কি।




বাউলঃ (একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ছেড়ে) বাবারে চাউল-কে যদি আমি চাল এবং ডাউল-কে যদি আমি ডাল বলি তাহলে আমার মত বাউল-কে আপনারা কি বলবেন? XD ;p
না বুইঝা হাসবেন না ...
আর বুঝতে পারলে কি বুঝলেন বলেন তো দেখি...???

সাধারণত ৭ টাইপের মেয়ে পাওয়া যায় পৃথিবী তে...

সাধারণত ৭ টাইপের মেয়ে পাওয়া যায় পৃথিবী তে-
1. HARD DISK Girls:
... ... যে কনো ঘটনা জীবনেও ভুলবে না !
2. RAM Girls:
একটু বেহায়া টাইপের,কিছু মনে করে না;যা খুশি তাই করতে পারেনঃপি
3. SCREEN SAVER Girls:
শুধু মাত্র দেখতেই সুন্দর, আর কনো কোয়ালটি নাই।
4. INTERNET Girls:
এরা কখন কি করবে বা এদের মন কি চায় , এরা নিজেরাও জানে না
বা কেউ বুঝতে পারে না !!!
5. SERVER Girls:
Always busy পাবেন,বিশেষ করেযখন প্রয়োজন পড়ে !
6. MULTIMEDIA Girls:
সব কাজে পারদর্শী,১০-১২ বয়ফ্রেন্ড কোনো ম্যাটার না।
7. VIRUS Girls :
এই টাইপের মেয়েদের আরেক নাম হল 'WIFE', একবার তোমার জীবনে
ডুকবে তো format দিলেও যাবে না।
:P :p :P ..লুল
একমত থাকলে মন্তব্য দিন...

ভিজিয়ে চেষ্টা করো

বাসর রাত| আনাড়ি স্বামী অনেক চেষ্টা করেও লক্ষ্যে না যেতে পেরে খুব বিব্রত | লজ্জায় নিজের কথা বলতে পারছে না বউকে |
স্বামীঃ এই শুনছো, সুইয়ে সুতোটা পরিয়ে দেও না, আমার মোটেও অভ্যাস নেই |

বউঃ সুতোর মাথাটে থুতুতে ভিজিয়ে নেও, দেখবে ঠিকই পারবে |

জরিমানা

একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল | বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে
-ওভার স্পীড ৩০০
- হেলমেট না পরা ৩০০
- রং ওয়ে এট্রি ৪০০

: বলোতো মুরগির ব্রেস্ট নেই কেন ?
: মোরগের হাত নেই বলে |

ক্লাস এ শিক্ষক জিজ্ঞেস করছে আচ্ছা যারা খারাপকাজ করে তারা কোথায় যায়??

ক্লাস এ শিক্ষক জিজ্ঞেস করছে আচ্ছা যারা খারাপকাজ করে তারা কোথায় যায়??
এক মেয়ে দাঁড়াল আর লজ্জা লজ্জা গলাতে বলল
স্যার, “ শহরের লোকেরা যায় হোটেলএ আর গ্রামের লোকেরা যায় পাটক্ষেতে নাইলে বাঁশ ঝাড়ে” :P :P
কিছু বুঝলেন ?? কি বুঝলেন কোন দেহি :P :P

গত রাতে আমি তোমাকে স্বপ্নে দেখেছি

গার্ল ফ্রেন্ডঃ গত রাতে আমি তোমাকে স্বপ্নে দেখেছি
বয়ফ্রেন্ড( ভীষণ উত্তেজিত): আমি কি করছি তোমার স্বপ্নে এসে?
গার্ল ফ্রেন্ড উত্তর দিলঃ”আমরা বাস এ করে যাচ্ছিলাম হঠাৎ বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়েনদীতে পড়ে যায়! সবাই সাতার কেটে নিজেদের যান বাঁচাতে বাস্ত ছিল কিন্তু তুমি তখন ও কাকে যেন খুজতেছিলা! !
বয়ফ্রেন্ড( খুশি হয়ে): আমি তোমাকে খুজছিলাম তাই না??
গার্ল ফ্রেন্ড বলল আরে না!! তুমি চিল্লাইতাছ িলা
.
.
.
“ আরে কন্ডাক্টর শালা কই গেল, দুইটাকা পাইতাম” :P :P
মজা পাইলে জলদি কইরা মন্তব্য দেন

কিছু ফালতু স্ট্যাটাস নিয়া বিশ্লেষণ__

১.মন ভালো নেই :(
[ বুঝাইতে চাইলো তিনি দেশেররাজা/রানী, আমরা তার চামচা তাই এখন তার মন খারাপ তাকে খুশ করতে হবে ]
২.কাল পরীক্ষা কিছু পড়ি নাই:/
[ সারাদিন চোখ-নাক অফ কইরা পইরা একফাকে একটা স্ট্যাটাস মাইরা গেলো যাতেরেসাল্ট ভালো হলে ভাব মাইরা বলতে পারেঃ আমি তহ কিছু না পইরাই এই রেজাল্ট করসি আর ফেসবুক স্ট্যাটাসট া হল সাক্ষী ]
৩.খুব লোডশেডিং হচ্ছে :|
[ মোবাইল দিয়া হইলেও এটা সবাইকে জানানো কি খুব দরকার? আপনার কি মনে হয় যাদের জানালেন তারা আপনার বাসায় জেনারেটর এর ব্যাবস্থা করে দিবে? না মোবাইল'এ কারেন্ট পাঠাইয়া দিবে তারে? ]
৪.মোবাইল এ এক টাকাও নাই......ক ি যে করি? Miss u ♥ Jaan. :'(
[ এই স্ট্যাটাস দেওয়ার দুইটা কারণ হইতে পারে।
একঃ বুঝাইলো তারও GF/BF আসে।
দুইঃ ফ্রেন্ড লিস্ট এর কারো যদি দয়া হয়, আর চামে যদি মোবাইল এ ফ্লেক্সি পাইয়া যায় ;) ]
৫.রাত এতোটা বাজে,এখনো ঘুমাই নাই :-|
[ এখন আমাদের কি করতে হবে? আন্নেরে ঘুম পাড়ানি গান হুনাইতে হবে? ]
৬.কি স্ট্যাটাস দিবো? :|
[ দিয়াই তহ দিলেন!! আর বুঝাইয়া দিলেন আপনের স্ট্যাটাস কি!! মানে বুঝাইতে চাইলাম নিজে থেকে কিছু লিখার মত যোগ্যতাও আপনের নাই ]
৭.উফ!!!!!! এতো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট আসে কেনো!!!!!? ???:\
[ ভাব দেখানের জায়গা পায় না তাই ফেসবুকে আইছে, আর ভাব দেখানোর অন্য কিছুই নাই তার কাছে তাই এই স্ট্যাটাস দিয়াই না হয় ধরলো একটু ভাব, মনে হয় ধইরা উষ্ঠা মারি :\ ]
[ একটু খানিও একমত হইলে লাইক বাটনে ক্লিক করেন, দ্বিমত হইলে কমেন্ট করেন ]
[ "Share" বাটন'এ ক্লিক করে"Share" করেন ]

আপনার মত সুন্দরি আর একটাও চোখে পড়েনি!

ছেলেঃসত্যি আপনার মত সুন্দরি আর একটাও চোখে পড়েনি!! খোদা এত রূপ দিয়েছেনআপনাকে, দেখলে মনে হয় তিনি নিজ হাতে গড়েছেন আপনাকে সত্যি-
মেয়েটিঃ আহা আপনার সম্পর্কেও যদি এমন কথা বলতে পারতাম.... কিন্তু
ছেলেঃ( থতমত খেয়ে)ঃ কেন, অবশ্যই পারতেন!! আমার মত মিত্থুক হলে নিশ্চয়ই পারতেন :P :P

শীতের রাত, চট্টগ্রাম থেকে ট্রাক নিয়ে ঢাকা ফিরছে।

শীতের রাত, চট্টগ্রাম থেকে ট্রাক নিয়ে ঢাকা ফিরছে। কেবিনে ড্রাইভার আর হেলপার। চৌদ্দগ্রাম ের কাছেপুলিশ ট্রাক থামালো। ড্রাইভারকে বল্লো দুইজন পুলিশকে ঢাকা নিয়ে যেতে হবে। ড্রাইভার অনিচ্ছাস্ব ত্তেও রাজী হলো। বেচারা হেলপারকে পেছনে চলে যেতে হলো। শীতের রাত, ড্রাইভারের হেলপারের জন্য খারাপ লাগছিলো। কিন্তু কিছু করার নেই।
পুলিশ অফিসার আলাপ জমানোর জন্য জানতে চাইলো, বাড়ি কই?
… ডাইভারঃ কূড়িগ্রাম
পু.অঃ বাড়িতে কবে গেছেন শেষ?
ড্রাইঃ তাও ছয় মাস আগে
পু.অঃ তা বাড়ীর সবাই কেমন আছে?
ড্রাইঃ ভালো, বউ চিঠিতে জানাইছে হ্যায় তিন মাসের পোয়াতী
পু.অঃ কন কি! আপ্নে ছয় মাস বাড়ি যান নাই, আর আপ্নের বউ তিন মাসের পোয়াতী! তাইলে বাচ্ছাতো আপ্নের না! অবৈধ!
ড্রাইঃ হ, তাতো বুঝতেই পারতাছি।
পু.অঃ তা, এই জারজ কে নিয়ে কি করবেন?
ড্রাইঃ কি আর করমু, কিছুদুরপাড়াশুনা করাইয়া, পুলিশে ঢুকাইয়া দিমু!

স্ত্রী চালাকি করে স্বামীর জন্য ১২টা এক রঙের underwear কিনে আনলো…

স্ত্রী চালাকি করে স্বামীর জন্য ১২টা এক রঙের underwear কিনে আনলো…

স্বামী-“ কেন এক রঙের?? মানুষ ভাববে আমি underwear পাল্টাই না…”

স্ত্রী-“ কোন মানুষ…??????“

স্বামী পুরাই চুপ… কোন কথা বলার খুঁজে পেল না… :P :p :p
[ জোকস বুজলে মন্তব্য মাস্ট ! ]

প্রেমিকার চুমু নাকি অনেক মিষ্টি।

প্রেমিকার চুমু নাকি অনেক মিষ্টি।
তাই অনেক ছেলেপেলেই সেই চুমু খাওয়ার জন্য অঢেল টাকা খরচ করে ফেলে।
অথচ সে এটুকু বিবেচনা করে দেখে না যে ওই পরিমান টাকায় সে সহ তার ১৪গুষ্টির ডায়াবেটিস বাধিয়ে ফেলার মত চিনি কিনতে পারত!! :-P

তাইলে সেই ছেলে ক্যারেক্টা র লেস :D :D

বর্তমান মেয়েদের ড্রেস (অধিকাংশ)
.
.
এই দিকে লেস
.
.
ওইদিকে লেস
.
.
কখনো স্লিভ লেস
.
.
কখনো ব্যাক লেস
.
.কিন্তু ছেলেরা যদি তাদের দিকে তাকাইয়া দেখে
.
.
.
.
.
তাইলে সেই ছেলে ক্যারেক্টা র লেস :D :D

১ বার ১ চাইনিজ লোক ১ পতিতা ভাড়া করলো।

১ বার ১ চাইনিজ লোক ১ পতিতা ভাড়া করলো।
১ম বার সে পতিতার সাথে মিলিত হলো।
তারপর ডাইভ দিয়ে খাটের নীচে ঢুকেই বের হয়ে গেল।
এরপরে বড় করে ১ টা নিঃশ্বাসনিয়ে আবার পতিতার সাথে শুরু করে দিলো।
পতিতা খানিকটা অবাক !:-*
এত তাড়াতাড়ি স্ট্যামিনা ব্যাক !
এবার কাজ শেষ হবার পরে ঐ চাইনিজ লোক আবার ভাইভ দিয়ে খাটের নীচে চলে গেল, নীচ থেকে বের হয়ে ১ টা নিঃশ্বাসনিয়ে আবার নতুন উদ্যমে শুরু করে দিলো কাজ।:-/
এভাবে ৩ বার ১ই ঘটনা ঘটার পরে পতিতা তো বিশাল অবাক। চাইনিজ লোকের এত স্ট্যামিনা !
কিন্তু মানুষ তো। এত অমানুষিক ক্ষমতা তো থাকার কথা না!X(
এবার কাজ শেষ হওয়ার পরে চাইনিজ লোকটা ডাইভ দি্যে খাটের নীচে ঢোকার আগেই পতিতা ডাইভ দিয়ে খাতের নীচে ঢুকে পড়ল।
ঢুকে কি দেখে জানেন???









ঢুকে দেখে খাটের নীচে ৫ টা চাইনিজ লোক শুয়ে আছে

একবার এক গ্রামের দম্পত্তি গেল ওয়াজ মাহফিল-এ ,ওইখানে এক হুজুর বলতেছিল,

একবার এক গ্রামের দম্পত্তি গেল ওয়াজ মাহফিল-এ ,ওইখানে এক হুজুর বলতেছিল,
“আপ্নারা যখন পুরন তৃপ্তি নিয়ে সহবাস করেন,প্রতি সহবাসে একটা করে এহুদি মারার সাওয়াব পান।”
এই জিনিস শুনার পর বাড়ি এসেস্ত্রী সারা রাত তার স্বামী কে একটু পর পর ঘুম থেকে উঠিয়ে বলে ” চল এহুদি মারি”।
এইভাবে কয়েক রাত যাওয়ার পর স্বামীর অবস্থা খারাপ।
প্রতি রাতে ৮-১০ ইহুদি মেরেবেচারার জান যায় যায় অবস্থা।
একরাতে শেষ প্রহরে ইহুদি মেরে লাল চোখে বিছানাতে বসে বিরি ফুক্তে ছিল সেই সময় নগ্ন স্ত্রী বলে উঠল ” আসনা গো আরেকটা ইহুদি মারি”
স্বামীর মাথা তখন গরম,হাতেরসিগারেত স্ত্রীর জায়গা মত ধরে বলল, ” ধুর শালা, রোজ রোজ একটা করে আর কত ইহুদি মারব?, আজকে শালার ইহুদির ক্যাম্পেই আগুন ধরায়া দিতাসি……।

ক্লাসিক জবাব :P

ক্লাসিক জবাব :P
১ম বন্ধুঃআমি তোর বিয়ের পর তোর বউ রে লইয়া সিনেমা দেখতে যামু রাগ করবিনা তো দোস্ত??
.
.

.
২য় বন্ধুঃ আমার বিয়া তোর বইন এর সাথে করাইয়া দে তাইলে আর রাগ করমুনা :P :P
জবাব পছন্দ হইলে মন্তব্য দেন দেখি :p

◕ অন্তরের ১০ টি রোগ ◕

◕ অন্তরের ১০ টি রোগ ◕

১ - আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন কিন্তু তাঁর আদেশ পালন করেন না।
২ - মুখে বলেন মুহাম্মদ (সাঃ) কে ভালবাসি কিন্তু তাঁর সুন্নতের অনুসরণ করেন না।
৩ - কুরআন পড়েন কিন্তু তা বাস্তবায়ন করেন না।
৪ - আল্লাহর সমস্ত নেয়ামত ভোগ করেন কিন্তু তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন না।
৫ - স্বীকার করেন শয়তান আপনার শত্রু কিন্তু তার বিরুদ্ধাচরণ করেন না।
৬ - জান্নাত পেতে চান কিন্তু তার জন্য আমল করেন না।
৭ - জাহান্নাম থেকে বাঁচতে চান কিন্তু সেখান থেকে পালানোর চেষ্টা করেন না।
৮ - বিশ্বাস করেন যে প্রতিটি জীবনকে মৃত্যু বরণ করতে হবে কিন্তু তার জন্য নিজে প্রস্তুত হন না।
৯ - পরনিন্দা ও গীবত করেন কিন্তু নিজের দোষ ত্রুটি ভুলে যান।
১০ - মৃত ব্যক্তিকে দাফন করে আসেন কিন্তু তা থেকে কোন শিক্ষা গ্রহন করেন না।

••►কাজেই হে মুসলিম ভাই বোনেরা !!! আপনার অন্তর পরীক্ষা করে দেখুন

স্বামীর মৃত্যুর কয়দিন পরেই এক মহিলা তার দেবরকে বিয়ে করে ফেললেন।

পুরান জিনিস !! নুতুন পোস্ট আসছে ! পণ্ডিতগিরি করতে আসলে ব্যান খাবেন :p

স্বামীর মৃত্যুর কয়দিন পরেই এক মহিলা তার দেবরকে বিয়ে করে ফেললেন।

তার বান্ধবীদের অনেকেই ব্যাপারটা মনঃক্ষুন্ন হল।

একদিন মহিলার বাড়িতে বাড়িতে এসে তার বান্ধবীরা লক্ষ করল, শোবার ঘরের দেওয়ালে তার মৃত স্বামীর বিশাল একটা ছবি টানানো।
সবাই খুব খুশি হল ছবি দেখে।

কিন্তু এদের মধ্যে একজন ছিল নতুন।সে মহিলার স্বামীকে চিনত না।
ছবি দেখে তাই জানতে চাইল, ছবিটা কার?

মহিলা বললেন, আমার ভাশুরের। কয়েকদিন আগে মারা গেছেন!

ক্লাসে রোকন ও শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে—

ক্লাসে রোকন ও শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে—

শিক্ষক : আচ্ছা, তুমি বলো তো, পৃথিবীতে সবচেয়ে প্রাচীন পশুর নাম কী?

রোকন : স্যার, জেব্রা।

শিক্ষক : বলো কী! তা জেব্রাকে কেন তোমার প্রাচীন পশু মনে হলো?

রোকন : স্যার, প্রাচীনকালে সবকিছুই তো সাদা-কালো ছিল। যেমন টিভি, মোবাইল ফোন। এখন সেই সাদা-কালোর বদলে হয়েছে রঙিন। কিন্তু জেব্রা তো এখনো সেই সাদা-কালোই রয়ে গেছে। তাহলে তো জেব্রা প্রাচীনকালেরই পশু হওয়ার কথা, স্যার!

শিক্ষক ও ছাত্রের কথোপকথন....

শিক্ষক ও ছাত্রের কথোপকথন…………..

শিক্ষক : এই ছেলে , তুমি স্কুলে বিড়াল এনেছো কেনো?





ছাত্রঃ স্যার, আজ সকালে স্কুলে আসার সময় শুনলাম আমার বাবা খালামনিকে বলছে- i will eat that pussy ( !! ) when my son will go to school.
আমি আমার বিড়ালটাকে খুব ভালবাসি! তাই আমি ভয়ে বিড়াল টা সাথে করে নিয়ে এসেছি যেন বাবা ওকে না খুঁজে পায়!

এক মহিলা ট্রাফিক সিগন্যাল ভঙ্গ করলো ……

এক মহিলা ট্রাফিক সিগন্যাল ভঙ্গ করলো ……

পুলিশ : থামুন

মহিলা : আমাকে যেতে দিন আমি একজন টিচার :)
… … …

পুলিশ : আহ…..এই মুহুর্তটার জণ্য সারাজীবন অপেক্ষা করেছি ,এখন আপনি খাতায় ১০০ বার লিখুন “”আমি জীবনেও আর ট্রাফিক সিগন্যাল ভঙ্গ করবো না”"

বুঝতে পারলে মন্তব্য দিন :)

এক শ্রমিক কারখানায় কাজ করতে গিয়ে বাম হাত কেটে গেছে।

এক শ্রমিক কারখানায় কাজ করতে গিয়ে বাম হাত কেটে গেছে।

সবাই বাড়িতে এসে ওকে সান্ত্বনা দিচ্ছে।

একজন বলল, ‘ভাই, তাও তোমার … কপালডা ভালা, ডাইন হাত
না কাইট্টা বাঁও হাত কাটসে।’

এই কথা শুনে শ্রমিকটি বললো,
.
.
.
.
.
.
“আরে ব্যাডা কি কছ !!! আমার বুদ্ধি আছে না, যখনি দেখলাম ডান হাত
কাটা পড়তেসে, তক্ষনি ডান হাত সরাইয়া বাঁও হাত দিয়া দিলাম।”

এক লোক অনেকদিন পর বিদেশ থেকে দেশে গ্রামে আসলো।

এক লোক অনেকদিন পর বিদেশ থেকে দেশে গ্রামে আসলো।
রাতে খাওয়ার পর ওদের একমাত্র ছেলে আর বউসহ ঘুমাতে গেল।
অনেকদিন পর বউকে পেয়ে শুরু করলো সমানে . . .
প্রথমে আস্তে আস্তে ঢুকিয়ে করতে করতে বিদেশের ট্রেন এর কথা বলছিল যে, সে এখন মেইল ট্রেন এর মত করছে।
নাড়াচাড়ায় ইতিমধ্যে তাদের ছেলেটি জেগে গেল খাটের শব্দে কিন্তু চুপ করে শুইয়ে রইলো।
লোকটি যখন খুব জোরে আরম্ভ করলো, বউ বলল কি করো, আস্তে করো ছেলে জেগে যাবে।
লোকটি বলল আরে বিদেশে এক রকম ট্রেন আছে খুব জোরে চলে সেগুলাকে এক্সপ্রেস ট্রেন বলে,
বলতে বলতে সে এমন জোরে শুরু করলো পুরা খাট কাপতে লাগলো আর ছেলে নিচে পড়ে গেল।
নিচ থেকে সে তার মা-বাবাকে বলে উঠল,
"তোমরা কেউ মেইল, কেউ এক্সপ্রেস ট্রেন চালাও, তোমাদের খুশী!! কিন্তু যাত্রী কেন পড়ে যাবে … ?" :@ :-P

রফিক সাহেবের Wife -- এর Underware(পেন্টি) হারিয়ে গেছে।

রফিক সাহেবের Wife -- এর Underware(পেন্টি) হারিয়ে গেছে।
তো উনার ধারনা হয়েছে কাজের মেয়েটি সেটা চুরি করেছে।
রফিক এর সামনেই সে কাজের মেয়ে কে বলছে,
মিসেস রফিকঃ তুমি ছাড়া এই কাজ আর কেউ করেনি।
কাজের মেয়েঃ তওবা তওবা... খালাম্মা এই কাজ আমি কখনই করি নাই।
মিসেস রফিকঃ তুমি ছাড়া এই কাজ করার মত আমার বাসায় আর কেউ নেই।
সুতরাং এটা তুমিই চুরি করেছ। তুমি আর কাল থেকে আসবে না।
আর তুমি এই মাসের বেতনও পাবে না। এখন বিদায় হও।
কাজের মেয়েঃ স্যার, ও স্যার... আর কেউ না জানুক আপনি তো জানেন আমি নিচে কিছুই পরি না !!...:P

[ভাল লাগলে মন্তব্য করতে ভুলবেন না]

৮ বছর বয়সের এক ছেলেকে ধর্ষণ মামলায় কোর্টে দাঁড় করানো হয়েছে ।

৮ বছর বয়সের এক ছেলেকে ধর্ষণ মামলায় কোর্টে দাঁড় করানো হয়েছে ।
তার পক্ষের মহিলা উকিল তার লিঙ্গ ধরে জজকে দেখিয়ে বলল, “Your Honour, দেখুন । এই ছেলে কি কিছুতেই ধর্ষণ করতে পারে?”
ছেলেটি নিচু স্বরে উকিলকে বলল, “আরে বেশি ঝাঁকাইয়েন না, কেস হাইরা যাইবেন।“

যদি বাংলাদেশের সব বড় বড় ফোন কোম্পানী গুলো কনডম বিক্রি শুরু করে,তাহলে তাদের বিজ্ঞাপন কেমন হতো ???

যদি বাংলাদেশের সব বড় বড় ফোন
কোম্পানী গুলো কনডম বিক্রি শুরু করে,তাহলে তাদের
বিজ্ঞাপন কেমন হতো--

Grameenphone Condom-"দূরত্ব যতই
হোক,কাছে থাকুন"
Robi Condom-"জ্বলে উঠুন যৌন শক্তিতে"
Banglalink Condom-"সর্বনিম্ন সাশ্রয়ী রেটের
কনডম"
Citycell Condom-"এমন অনেক কিছুই সম্ভব
যা আগে কেউ ভাবেনি"
Teletalk Condom-"আমাদের কনডম"
Airtel Condom-"(কেমনে বলি কিসের টানে), পাশে আনে"।

[যতো বেশি মন্তব্য দিবেন ততো ভাল জোকস পাবেন}

বাসর রাতে স্বামী বউয়ের চোখে বারবার চুমু দিচ্ছে...

বাসর রাতে স্বামী বউয়ের চোখে বারবার চুমু দিচ্ছে
বউ বলল, “ বারবার চোখে চুমু দিচ্ছ কেন?”
স্বামী, “ তোমার চোখ হলো আমার কাছে ভালোবাসার বই,শুধু পাঠ করতে মন চায়”
বউ , “ নিচে লাইব্রেরীতে আগুন জ্বলছে,আর তুমি বই নিয়ে ব্যস্ত”!!!!


বুঝতে পারলে মন্তব্য মাস্ট :P :P :P

রক্ত পরীক্ষার পর নার্স আবুলের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষে দিচ্ছে ...

রক্ত পরীক্ষার পর নার্স আবুলের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষে দিচ্ছে (রক্ত বন্ধের জন্য)।
তা দেখে আবুল খুশীতে লাফ দেয়া শুরু করল।
নার্সঃ কি হইছে,এত খুশী কেন?
আবুলঃ পরেরটা ইউরিন টেস্ট !! তাই !!

বুঝতে পারলে মন্তব্য মাস্ট :P :P :P

দাদুভাই ফার্মেসীতে গেছে ভায়েগ্রা কিনতে.......

দাদুভাই ফার্মেসীতে গেছে ভায়েগ্রা কিনতে.......
দাদুভাই, "আমাকে একটা ভায়েগ্রা দিন তো!!!
দোকানদার বলল, " দাদু একটা কেন আরও নেন”
দাদুভাই, “ আমার এতটুকু খাড়া করতে হবে ,যাতে পেশাব করতে গেলে স্যান্ডেলে না পড়ে"

বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?

বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
: অব্যশই মেয়ে |
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??

মন্তব্য করেন একমত হলে :P :P :P

নির্জন অন্ধকার পার্ক। ভীরু প্রেমিক তার প্রেমিকাকে নিয়ে এক বেঞ্চে বসে আছে।

নির্জন অন্ধকার পার্ক। ভীরু প্রেমিক তার প্রেমিকাকে নিয়ে এক বেঞ্চে বসে আছে।

এমন সময় চারদিক ভালো করে দেখে নিয়ে প্রেমিক তার প্রেমিকাকে আমতা – আমতা করে বলল, ইয়ে মানে .. এই অন্ধকারে যদি আমি তোমার হাতটা ধরে একটা চুমু খাই .. তুমি কি রাগ করবে?
প্রেমিকা : না, তোমাকে ছিঁচকে চোর বলব।
প্রেমিক : কেন?
প্রেমিকা : কারণ, তুমি হলে গিয়ে সেই চোর যে পুরো একটা গাড়ি চুরি করার সুযোগ পেয়েও শুধু টায়ার চুরি করতে চায়।

বাসর রাতে বউয়ের সাথে সহবাসের সময় বউ ব্যাথায় চিৎকার করে ওঠলো।

বাসর রাতে বউয়ের সাথে সহবাসের সময় বউ ব্যাথায় চিৎকার করে ওঠলো।
স্বামী বেচারা বলল, “ ১০ পর্যন্ত গুনতে থাকো,ব্যাথা না কমলে বাদ দিব”
স্ত্রী, “ ১,২,.......৩,৪,৫......৬,৭,৮,........৯,,৯,৮,৭,৬,৫,৪,৩,২,১.......২,৩,৪.....”

বুঝতে পারলে মন্তব্য করতে ভুলবেন না :P :P :P

দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়াই শহরে আসছে।

দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একটা গেছে উত্তরে একটা দক্ষিণে। একমাস পর দুইটার দেখা। উত্তরেরটা অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিণেরটা আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরেরটা দক্ষিণেরটারে কইছে, তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার, তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।

: না
: কেন?
: আমি অপেক্ষায় আছি।
: কিসের অপেক্ষা?
: আছে বলা যাবে না।

একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনেরটা আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না। শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে।

আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা। দক্ষিণেরটার অবস্থা এইবার মরমর। তো উত্তরের জন কইছে হয় এইবার তুমি আমার সাথে আসবা না হয় কইবা তুমি কিসের অপেক্ষায় আছো।
: তাইলে শুনো। ঐ যে সাদা বাড়িটা দেখ। ঐখানে একটা নতুন বৌ আসছে। সে রান্না খুব একটা পারে না। একদিন তরকারিতে লবন বেশী দিয়া ফেলছিল। তখন জামাইডা কইছে আর একদিন যদি তরকারিতে লবন বেশী হয় তরে আমি কুত্তা দিয়া চাটামু। আমি অপেক্ষায় আছি আবার কবে তরকারিতে লবন বেশী হবে।

মজা যখন পাইসেন তখন কষ্ট করে মন্তব্য টা ও কইরা দেন :P :P :P

এক লোক একটা অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা...

এক লোক একটা অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা
১ম দরজায় লিখা: চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লিখা: বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লিখা: ইংরেজ খাবার

লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: বাড়ি নিয়া খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: হোটেলে খাইবেন

লোকটি হোটেলে খেতে চেয়েছিল তাই হোটেলে খাইবেন লিখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: এসি
২য় দরজায় লেখা: নন এসি

লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিল তাই সে এসি লিখা দরজাটায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: ক্যাশ খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: বাকি খাইবেন

লোকটি ভাবল বাকি খেলেই ভাল হয় তাই সে বাকি খাবেন দরজা টা খুলে বেরোতেই সে নিজকে রাস্তার মধ্যে পেল :D

মজা পাইলে মন্তব্য মাস্ট ;)

মা তার ছেলেকে ঘুম থেকে উঠানোর চেষ্টা করছেন,

মা তার ছেলেকে ঘুম থেকে উঠানোর চেষ্টা করছেন, "এই খোকা, উঠ। তাড়াতাড়ি উঠে পড়। তোর স্কুলের টাইম হয়ে যাচ্ছে তো!"

একটা বিশাল হাই তুলে ছেলে জড়ানো গলায় বলল, "বিরক্ত করো না, মা। আজ স্কুলে যাবো না।"

মা বললেন, "এভাবে অকারণে প্রতিদিন স্কুলে যাবো না বললে তো হবে না। কেন স্কুলে যাবি না, তার অন্তত দুইটা কারণ দেখা।"

ছেলে : "ঠিক আছে। কারণ দেখাচ্ছি। প্রথম কারণ, কোন ছাত্রছাত্রী আমাকে পছন্দ করে না। আর দ্বিতীয় কারণ, কোন শিক্ষক-শিক্ষিকাও আমাকে পছন্দ করে না।"

মা : "এটা কোন জোরালো কারণ হল না। এইসব বলে স্কুল ফাঁকি দিতে পারবি না।"

ছেলে : "আচ্ছা! তাহলে তুমি আমাকে দুইটা কারণ দেখাও আমার কেন স্কুলে যাওয়া উচিত?"

মা : ঠিক আছে, বলছি।
প্রথম কারণ, তুই এখন আর কচি খোকা না। তোর বয়স পঞ্চাশ বছর।
আর দ্বিতীয় কারণ, তুই হচ্ছিস স্কুলের হেডমাস্টার। তুই না গেলে স্কুল চলবে কি করে?

ভালো লেগে থাকলে কমেন্ট must :)

এক লোক গেছে ডাক্তারের কাছে। তার থাই (উরু) পুড়ে গেছে। তো, ডাক্তার প্রেস্ক্রিপশন লিখলো,

এক লোক গেছে ডাক্তারের কাছে। তার থাই (উরু) পুড়ে গেছে। তো, ডাক্তার প্রেস্ক্রিপশন লিখলো,
(১) বার্নল।
(২) ভায়াগ্রা।

লোকটা প্রেস্ক্রিপশন দেখে তো অবাক!! জিজ্ঞেস করলো,
বার্নল তো বুঝলাম কিন্তু ভায়াগ্রা কেন? আমার তো …ইয়ে মানে…আমার তো তেমন কোন সমস্যা নাই!!
ডাক্তার : এইটা আপনার লুংগিকে আপনার পোড়া জায়গাটা থেকে দুরে রাখতে সাহায্য করবে।।

মজা পাইলে মন্তব্য করেন :P :P :P

একবার দেবতা ঠিক করলেন,স্বর্গে সেসব পুরুষ ঢুকবে তাদের ২টা লাইন হবে|

একবার দেবতা ঠিক করলেন,স্বর্গে সেসব পুরুষ ঢুকবে তাদের ২টা লাইন হবে|

এক লাইনে ঢুকবে যারা পৃথিবীতে স্ত্রীদের দ্বারা অত্যাচারিত হয়েছে তারা|

আর আরেক লাইনে যারা হয়নি তারা ঢুকবে|

আর মহিলারা সরাসরি ঢুকবে|

প্রথম লাইনে দেখা গেলো মাইলের পর মাইল লম্বা লাইন|

আর দ্বিতীয় লাইনে দেখা গেলো মাত্র ১জন|

দেবতা দেখে বললেন প্রথম লাইনের পুরুষদের বললেন, ”তোমাদের লজ্জা পাওয়া উচিত!তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের দ্বারা অত্যাচারিত
হয়েছ;আর ওই লাইনে দেখ একজন পুরুষ সে বাঘের মত দাড়িয়ে আছে;আমি তার জন্য গর্বিত।
ব্যাটা, তুমি বল কিভাবে তুমি এই লাইনে দাঁড়াতে পারলে”

উত্তরে সেই পুরুষ জবাব দিল, “আমি জানি না;আমার স্ত্রী আমাকে এই
লাইনে দাঁড়াতে বলেছে;আমি দাঁড়িয়েছি :p :p :P

[ জোকস বুঝতে পারলে মন্তব্য মাস্ট ]

ছেলে বিয়ে করবে, তাই বাবা একটা নতুন খাট বানাতে অর্ডার দিচ্ছেন . . .

ছেলে বিয়ে করবে, তাই বাবা একটা নতুন খাট বানাতে অর্ডার দিচ্ছেন . . .
ছেলের বাবাঃ খাট মজবুত করে বানাও, এতে আমার ছেলে আর নতুন বউ শোবে|
কাঠমিস্ত্রিঃ এত মজবুত বানামু স্যার, খালি আপনার ছেলে কেন পুরা মহল্লার লোক বউ এর সাথে শুইতে পারবে!! :-P
মন্তব্য করতে ভুল্বেন না কিন্তু...

ভালো সিনেমা এবং অশ্লীল সিনেমার ভিতরে পার্থক্য কি?

মেয়ে তার বায়োলোজি ম্যাডাম কেঃ ম্যাডাম্,
ভালো সিনেমা এবং অশ্লীল সিনেমার ভিতরে পার্থক্য
কি?
ম্যাডাম্- যদি কোনো সিনেমা দেখে তোমার
... চোখে পানি আসে তাহলে সেটা ভালো সিনেমা, আর
যদি সিনেমা দেখে দুই পায়ের
মাঝে পানি আসে তাহলে সেটা অশ্লীল সিনেমা। :P

রহিম তার বন্ধু করিম কে বলল''''

রহিম তার বন্ধু করিম কে বলল,"করিম, খালাম্মা তোর বিয়ের জন্য দুইটা পাত্রি দেখছে।একজন খুব সুন্দরী,অপরুপা,সেক্সি কিন্তু চরিত্রহীন।আরেকজন খুবই সতী নারি,পবিত্র কিন্তু কুৎসিত কাল।এখন তুই কাকে বিয়ে করবি।"

করিম বলল,"সারা জীবন একা একা বিষ্ঠা খাওয়ার চেয়ে সবাই মিলে মিষ্টি খাওয়া ভাল।"

[মজা পাইলে মন্তব্য মাস্ট :P :P :P]

এক লোকের একবার ভয়ংকর অসুখ হলো

এক লোকের একবার ভয়ংকর অসুখ হলো

তো বিভিন্ন ডাক্তার, হসপিটাল, পরীক্ষা-নি রীক্ষা শেষে ডাক্তার বলল যে তাকে কোনো বিবাহিত মহিলার দুধ পান করতে হবে!!!!!!! !!!!!!!

রোগী তো পড়ল মহা বিপদে
চেষ্টায় লেগে গেল কিভাবে ম্যানেজ করা যায়
শেষমেষ
পেয়েও গেল এক বিবাহিত নারীকে,যার দুধ পান করবেন
তো একদিন সে সরাসরি নারীর দুধপান শুরু করল।

আস্তে আস্তে মহিলার যৌন আবেগবেড়ে গেল
একসময় মহিলা বলল, আপনার আর কিছু ইচ্ছা থাকলে বলুন, খেতে দেই

দুধের বোটা থেকেমুখ উঠিয়ে লোকটা বলল - আপা, একখান টোস্ট বিস্কুট হবে?

ভিজাইয়া ভিজাইয়া খাইতাম!!!

[ মজা পাইলে মন্তব্য করেন আরো ভালো জোকস পাওয়ার জন্য lolz ]

পাপ্পুর পাশের ফ্লাটে নতুন ভাড়াটিয়া এসেছে।

পাপ্পুর পাশের ফ্লাটে নতুন ভাড়াটিয়া এসেছে।

ভাড়াটিয়ার আবার সুন্দরী একটা মেয়েও আছে।
একদিন সেই মেয়ে টি-শার্ট পরে বের হলো। পাপ্পু দেখলো মেয়েটার টি-শার্টে চমৎকার একটি গাড়ীর ছবি আঁকানো। সেদিকে একদৃষ্টিতে পাপ্পুকে তাকিয়ে থাকতে দেখে মেয়েটি জিজ্ঞেস করল-

“কি ভাই, টি-শার্টে গাড়ী আগে কখনো দেখেন নি?”


পাপ্পু তোতলাতে তোতলাতে'…"জি, গাড়ী তো দেখেছি কিন্তু এতো বড় বড় হেডলাইট তো আগে দেখি নাই!!”

▀▄▀▐▬▬►মজা পাইলে মন্তব্য করতে আলসামি কইরেন না। যত মন্তব্য করবেন তত মজার জোকস পাইবেন !

লিপস্টিক কেনার জন্য স্বামীর কাছে টাকা চাইল স্ত্রী!!

লিপস্টিক কেনার জন্য স্বামীর কাছে টাকা চাইল স্ত্রী!!

স্বামী বিরক্ত হয়ে বলল, তোমার লিপস্টিক কিনতে কিনতেই তো ফতুর হয়ে যাব!!

স্ত্রী হেসে উত্তর দিল, ফতুর হলে আমি কী করব! অর্ধেক তো তোমার পেটেই যায়!! :@ :-P

[মজা পাইলে মন্তব্য মাস্ট :P :P :P]

নারী বনাম পুরুষ

নারী বনাম পুরুষ
হাতের লেখা
পুরুষ : লেখা কোনো রকমে পড়া গেলেই হলো। কাকের ঠ্যাং-বকের ঠ্যাং কী হচ্ছে তা নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায় না।
নারী : লেখা হতে হবে মুক্তোর মতো ঝরঝরে।
কেনাকাটা
নারী : প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লিস্ট বানিয়ে বাজারে গিয়ে সেগুলো কিনে আনে।
পুরুষ : যতক্ষণ না বাড়ির চাল-ডাল সব শেষ বলে বউ চেঁচাতে শুরু করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যেতে চায় না। বাজারে গিয়ে যা পছন্দ হয় তা-ই কিনতে চায়। কখনো কখনো দাম দিতে গিয়ে দেখে, সে মানিব্যাগ আনতে ভুলে গেছে।
মিতব্যয়িতা
নারী : এক টাকা দামের জিনিসের জন্য কখনোই দুই টাকা খরচ করবে না। তা সে যতপছন্দসই হোক না কেন।
পুরুষ : যা পছন্দ হবে তা কিনতেই হবে। জিতে কিংবা ঠকে যেভাবেই হোক।
তর্ক
নারী : তর্কাতর্কির শেষ কথাটি হবে নারীর।
পুরুষ : নারীর পর পুরুষের কথা বলা মানে নতুন তর্কের শুরু।
প্রেম
পুরুষ: প্রতিটি পুরুষই চায় কোনো নারীর প্রথম প্রেম হতে।
নারী: নারীরা চায় তারা তাদের ভালোবাসার পুরুষটির শেষ প্রেম হোক।
ব্রেকআপ
নারী : সম্পর্ক ভেঙে গেলে কাছের কোনো বান্ধবীকে জড়িয়ে হাপুস নয়নে কাঁদতে থাকে। কিংবা ‘পুরুষ বড় নির্বোধ’ জাতীয় কবিতা লেখা শুরু করে এবং নতুনভাবে জীবনটা শুরু করার চেষ্টা করে।
পুরুষ : ব্রেকআপ হওয়ার ছয় মাস পরও সাবেক প্রেমিকাকে রাতবিরেতে ফোন করে‘ডাইনি, তুই আমার জীবনটা শেষ করে দিলি’—এ জাতীয় ডায়ালগ ঝাড়তে থাকে।
বিয়ে
নারী : মনে করে বিয়ের পর হাজব্যান্ড বদলে যাবে, কিন্তু তা হয় না।
পুরুষ : মনে করে প্রেমিকা স্ত্রী হওয়ার পরও একই রকম থাকবে। কিন্তু স্ত্রী বদলে যায়।
স্মৃতি
নারী : যে পুরুষটি তাকে বিয়ে করতে চায়তাকে সারা জীবন মনে রাখে।
পুরুষ : সেসব নারীকে মনে রাখে যাদের সে বিয়ে করেনি।
বাথরুম
পুুরুষ : সাধারণত ছয়টি জিনিস থাকে। সাবান, সেভিং ক্রিম, রেজর, টুথব্রাশ, আর তোয়ালে (ক্ষেত্রবিশেষে কোনো হোটেল থেকে চুরি করা)।
নারী : সাবান, টুথব্রাশ, টুথপেস্ট তো আছেই সেই সঙ্গে শ্যাম্পু, চিরুনি, লিপস্টিক….আরও কত কী! বেশির ভাগ জিনিস পুরুষেরা চিনবেই না।
জুতো
নারী : গরমের দিনে অফিস ডেস্কের নিচে পা ঢুকিয়ে জুতো খুলে রাখে।
পুরুষ : সারা দিন এক জুতা-মোজাই পায়ে দিয়ে রাখে।
পশু-পাখি
নারী : পশু-পাখি ভালোবাসে।
পুরুষ : পশু-পাখিকে কষ্ট দিতে ভালোবাসে।
সন্তান
নারী : নারীরা তাদের সন্তানদের পুরোপুরি চেনে। তাদের সুখ, দুঃখ, স্বপ্ন, বন্ধু, গোপন ভয় এমনকি গোপন প্রেম সম্পর্কেও তারা জানে।
পুরুষ : নিজের বাড়িতে মোট কয়জন মানুষ আছে তা-ও সব সময় মনে রাখতে পারে না।
অলংকার
নারী : যেকোনো ধরনের অলংকার পরলেই নারীদের সুন্দর দেখায়।
পুরুষ : বড়জোর একটা আংটি কিংবা ব্রেসলেট। এর চেয়ে বেশি কিছু পরলেই লোকে মন্দ বলতে শুরু করে।
বন্ধু
নারী : বান্ধবীরা মিলে আড্ডা দিতে গেলে নিজেদের সুখ-দুঃখের আলাপেই ব্যস্ত থাকে।
পুরুষ : পুরুষদের আড্ডায় ‘দোস্ত তোর লাইটারটা দে তো’ জাতীয় কথাবার্তাই বেশি শোনা যায়।
বাইরে খাওয়া
নারী : ভাগাভাগি করে বিল দেয়।
পুরুষ : সবাই চায় অন্যের ওপর বিল চাপিয়ে দিতে। কারও কাছেই ভাংতি থাকে না।
কাপড় ধোয়া
নারী : প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত কাপড় কাচে।
পুরুষ : চিমটি কাটলে ময়লা বের না হওয়াপর্যন্ত কাপড়ে সাবান ছোঁয়ায় না।

মহিলা টিচার রেগে গিয়ে ছাত্রদের বললঃ চুপ করো নয়তো ধরে দাঁড় করায় দিবো...!!

মহিলা টিচার রেগে গিয়ে ছাত্রদের বললঃ চুপ করো নয়তো ধরে দাঁড় করায় দিবো...!!
সবগুলো ছাত্র চিৎকার করতে করতে বললঃ










“ম্যডাম আমারটা আগে”
“না ম্যডাম আমারটা আগে” :P :P :P

--জোকস টি বুঝতে পারলে মন্তব্য করতে ভুলবেন না---

মেয়েরা হয় ৪ রকমের হয় . . .

মেয়েরা হয় ৪ রকমের হয় . . .
১. শ্বাসের সমস্যা আছে, যেমন : আহ.. আহ... আহহহ....... রকমের!!
২. বাধ্যগত, যেমন : ইয়েস, ওহ ইয়েস......আহ ইয়েস.... রকমের!!
৩. লোভী, যেমন : মোর..মোর... প্লিজ...... মোর…. আরো দাও . . .. রকমের!!
৪. ধার্মিক, যেমন : ওহ গড.. ওহ মাই গড.... ওহ মাই গড .... রকমের!!

*** বুঝতে পারলে মন্তব্য করুন!! *** ;)

এক মহিলা তার স্বামীর দীর্ঘদিনের অনুপস্থিতি তে প্রেমিকের সাথে পরকীয়া করছে।

এক মহিলা তার স্বামীর দীর্ঘদিনের অনুপস্থিতি তে প্রেমিকের সাথে পরকীয়া করছে।
হঠাৎ তার স্বামী বাসায় এসে উপস্থিত, দরজাতে দাঁড়িয়ে ডাকাডাকি করতে লাগলো তার বৌ কে।
বৌ দ্রুত প্রেমিকের গায়ে ময়দা-পাউডা র লাগিয়ে সাদা বানিয়ে ঘরের এক কোনে দাড় করিয়ে দিয়ে রোবটের অভিনয় করতে বলল।
স্বামীটা রুমে ঢুঁকে জিজ্ঞেস করলো লোকটা কে? বৌ বলল “এটা একটা সেক্স রোবট আমি কিনেছি। তোমার দীর্ঘ অনুপস্তিথি তে আমি যে অন্য কোন পুরুষে কে কাছ…ে আসতে দেয়নি এজন্য তুমি নিশ্চয় খুশি?” স্বামীটা খুশি মনেই তার কথা মেনে নিলো।
কিছুক্ষণ পর স্বামী বলে “ডার্লিং বিছানাতে এসো। আমার মুড জেগেছে।” স্ত্রী বলল “আমার এখন ভালো লাগছেনা। পরে প্লিজ?” এই বলে সে পাশের রুমে চলে গেলো।স্বামীটার তো খারাপ অবস্থা!!সে তখন লোলুপ দৃষ্টিতে সেক্স রোবটের দিকে তাকাল। ভাবল কাজ তো চালিয়ে নেয়া যায়সমস্যা কি!!!
যেই ভাবা সেই কাজ। সে সেক্সরোবটের পিছনে এসে দাঁড়ালো।রোবট তো আর রোবট না!!! আতংকে তার হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে গেলো!!! স্বামীটা যখন কাজ শুরু করতে যাবে তখন প্রেমিক পুরুষ টা হঠাৎ রবোটিক কণ্ঠে বলে উঠলো “এটা ভুল পথ…এটা ভুল পথ……প্ রবেশনিষেধ…প্ রবেশ নিষেধ…!! !”
স্বামী তো এবার রেগে গিয়ে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে বলে উঠলো “ধুর এই সব অকাজের জিনিস বাসায় রেখে জঞ্জাল করে লাভ কি? এক্ষনি ফেলে দিচ্ছি জানালা দিয়ে”
তারা আছে ১০ তলার উপর!!!! ভয়ে আতংকে রোবটের মাথা হ্যাং হয়ে গেলো… সাথে সাথে রবোটিককণ্ঠে বলে উঠলো
“সফটওয়্যার আপডেটেড……সফটওয়্য ার আপডেটেড……আবারচেষ্টা করুন…… আবার চেষ্টা করুন…… ”

শিক্ষক ছাত্রকে বাংলা ২য় পত্র সাজেশন দিচ্ছেন . . .

শিক্ষক ছাত্রকে বাংলা ২য় পত্র সাজেশন দিচ্ছেন . . .

শিক্ষক: ভাষা পড়িবে, লিঙ্গ নিয়া নাড়াচাড়া করিবে, ধাতু আসিলেও আসিতে পারে।

ছাত্র: স্যার, সবসময় লিঙ্গ নিয়া নাড়াচাড়া করিলে আমার ধাতু আসে!! কিন্তু পরীক্ষায় তো COMMON পড়ে না!! :-P

বুঝতে পারলে মন্তব্য মাস্ট :P :P :ঃ

খেঁচা মিয়া রাতের বেলা FTV তে ফ্যাশন শো দেখছিলো...

খেঁচা মিয়া রাতের বেলা FTV তে ফ্যাশন শো দেখছিলো...
হটাৎ ছেলে পল্টু এসে রুমে ঢুকল...

অপ্রস্তুত খেঁচা মিয়া বলল, "বেচারা গরীব মেয়েরা, কাপড় চোপড় কেনার পয়সা নাই..."
পল্টুঃ "এর চেয়ে গরীব মেয়ে দেখতে চাইলে,আমার কাছে সিডি আছে,নিয়ে দেখতে পারো....."
মজা পাইলে মন্তব্য করবেন :P :P :P
 

মেয়েদের দৃষ্টি যখন যেমন :

মেয়েদের দৃষ্টি যখন যেমন :
১ম বর্ষ : সিনিয়র ভাইদের প্রতি ।
২য় বর্ষ : জুনিয়র টিচারদের প্রতি ।
৩য় বর্ষ : সব বিফল হয়ে তখন ক্লাসমেটদের প্রতি ।
৪র্থ বর্ষ : যখন কেউ দাম দেয় না তখন বাবা মা যা দেয় তাই ।

এক মহিলা একজন দাঁতের ডাক্তারের কাছে গেলেন।

এক মহিলা একজন দাঁতের ডাক্তারের কাছে গেলেন।

ডাক্তার- আপনাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারি?

মহিলা-জি, দুটো দাঁত উঠাতে হবে।

ডাক্তার- ঠিক আছে, আপনি ওই চেয়ার-এ গিয়ে বসুন। আমি আসছি।

ডাক্তার গিয়ে দেখেন ওই মহিলা নিজের শাড়ি খুলে দু পা দুদিকে ছড়িয়ে বসে আছে। ডাক্তার মহিলার ওই অবস্তা দেখেত হতবাক!!
সে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে মহিলাকে বলল,

ডাক্তার- আপনি ভুল জায়গায় আসছেন। এখানে যৌন চিকিৎসা নয় দাঁতের চিকিৎসা করা হয়!! :-P

মহিলা- আমিতো তাই করতে আসলাম।

ডাক্তার- মানে??!

মহিলা- আসলে গতকাল আমার স্বামী আমাকে আদর করতে গিয়ে ওর দুইটা দাঁত আমার ওইটার ভিতর ফেলে দিয়েছে!!

ওই দুটা দাঁত উঠানোর জন্যই আপনার কাছে এসেছি !! :-P

এক সেক্সি মহিলা টিচারের একটা গাধা টাইপ ছেলেকে হর্ণি করার ইচ্ছে হল তাই সে ছাত্রকে বলতেছে ...

টিচার : বল তো, কোন জিনিস গরুর চারটা আছে কিন্তু আমার দুইটা?
ছাত্র : পা!!

টিচার : তোমার প্যান্টে এমন কি আছে যা আমার নেই ?
ছাত্র : পকেট!!

টিচার : কোন জিনিস টা শক্ত থাকে কিন্তু রস বের হওয়ার পর নরম হয়ে যায়?
ছাত্র : চুইংগাম!!

টিচার : কিসের মধ্যে আঙ্গুল ঢুকিয়ে মজা করা যায় ? কখনো তা অনেক ভেজা ভেজা থাকে ।
ছাত্র : নাক!!

টিচার : তুই কোনদিন ও তোর বাবার মত হতে পারবি না!! যা ভাগ!! :-P
ছাত্র : হ !! আন্টি’ও তাই কয়!! :-P

একদিন রিক্সায় করে স্বামি এবং স্ত্রী

একদিন রিক্সায় করে স্বামি এবং স্ত্রী
বেড়াইতে যাইতেছিল
হঠাত্‍ এক ছিনতাইকারী এসে তাদের ধরল
ছিনতাইকারিঃ আপনাদের কাছে সোনা দানা যা কিছু আছে দিয়া দেন।
মহিলাঃআমার কাছে সোনা দানা কিছুই নাই।পাশে যে লোকটি দেখতাছেন উনি আমার স্বামী,উনার কাছে একটা সোনা আর দুইটা দানা আছে,কোন কাজের না,লইয়া যাইতে পারেন।

ছেলে ও বাবার কথোপকথন . . .

ছেলেঃ বাবা কনডম কি?
বাবাঃ জানি না!! :@
ছেলেঃ বুঝতে পেরেছি, তুমি কনডম চেননা বলেই আমরা ৮ ভাই বোন!! :-P

তিনজন বান্ধবী বসে তাদের স্বামীদের নিয়ে আলোচনা করছেন . . .

১ম বান্ধবী : আমি আমার স্বামীকে ড্রিল মেশিন বলি কারণ দেয়াল ড্রিল করার মত সে আমাকে প্রতি রাতে ড্রিল করে…!!

২য় বান্ধবী : আমি আমার স্বামীকে রিমোট-কন্ট্রোল মেশিন বলি কারণ আমি না বলা পর্যন্ত্য সে আমাকে আনন্দ দিতেই থাকে…!!

৩য় বান্ধবী : আমি আমার স্বামীকে পোস্টম্যান বলি কারণ সে সবসময় দেরিতে জিনিস ডেলিভারি করে এবং বেশিরভাগ সময়ই ভুল ঠিকানায়…!!

জনপ্রিয় জোকস

শেয়ার করুন

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More